চাঁপাইনবাবগঞ্জের পালসার মমতাজ বেগম ও গোলাম মোস্তফা দম্পতি তাদের বিয়ের পর হতে সন্তান লাভের জন্য চেষ্টা করে আসছিলেন। বছর ৬ আগে একবার তাদের একটা বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর-পরই মারা যায়। তার ২ বছর পর আরেকটা বেবী পেটে এসে আড়াই মাসেই নষ্ট হয়ে যায়। তার কিছুদিন পর আবারো মমতাজ বেগমের পেটে বাচ্চা আসে। এবার ডাক্তার ওনাকে ফুল বেড রেস্টে থাকতে পরামর্শ দেন এবং তিনি সেটা সাধ্যমত পালন করেন, দুঃখের বিষয় এবারও বাচ্চাটা নষ্ট হয়ে যায়। ৪র্থ বারের মতো বাচ্চা পেটে আসলে বাচ্চা পেটে আসার তিন মাসের মাথায় মমতাজ বেগম আবারো অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার ব্লাড যেতে থাকে। সন্তান নষ্ট হওয়ার উপক্রম হলে উক্ত দম্পতি ২০২১ সালের মে মাসে হোমিও প্যালেস -এ আসেন এবং তাকে ঔষধ প্রয়োগের পরপরই ব্লাড যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, সেই সাথে তার যথাযথ চিকিৎসা চলতে থাকে। পরবর্তীতে তাদের ঘর আলো করে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এই বর্ণনা লেখার সময়ে সেই বাচ্চার বয়স মোটামুটি দেড় মাস। অবশেষে বিয়ের দির্ঘ ৭ বছর পর মমতাজ-গোলাম মোস্তফা দম্পতি মা-বাবা হওয়ায় মহান আল্লা-রাব্বুল আলামীনের কাছে লাখো-কোটি শুকরিয়া এবং হোমিও প্যালেসের পক্ষ হতে তাদের জন্য রইলো আন্তরিক অভিনন্দন। (সুসংবাদটি ৭ এপ্রিল ২০২২ তারিখে ফেসবুক পেজে পোস্টকৃত)।